My stroy is I have crossed soo many hurdles in my life right ftom my school days and even after my marriage to get settled in my life. I have faced lots of ups and downs in my life After many surgeries i am blessed with a baby boy. At present happily I am competing with the world along with my husband and son to achieve my goal. One of my goal is to grow up my son as good human beings and do service for the nation.

I'm house wife

আমি একজন সাধারণ নারী।সোশাল মিডিয়ার সাথে যুক্ত।জীবনে অনেক ঝড় ঝাপটা পেরিয়ে আজ শুখে জীবন যাপন করছি।আমার মেয়ে বেলা অতি সাধারণ ভাবেই কেটেছে। মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে আমি।যখন B.A সেকেন্ড ইয়ার তখন বাড়ি থেকে দেখাশোনা করেই বিয়ে দেয়।কিন্তু ভাগ্যক্রমে বিয়ে টা আমার টিকলো না। এক বছর যেতে না যেতেই আমার কন্যা সন্তান জন্ম হয় ।অনেক অত্যাচার যহ্য করতে না পেরে আমি শশুর বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসি। ছোট 7মাসের মেয়ে টিকে নিয়ে বাবার বাড়ি তেই উঠি।যদিও বিয়ে পর জানতে পারি আমার স্বামী একজন বড়ধরনের মাতাল।আর শাশুড়ি মা সাইকো।তার পর বাবার বাড়ি তে থেকেই গ্রেজুয়েশন টা কমপ্লিট করেনিই।মেয়ে যখন দেড় বছর বয়স তখন একটা ইংলিশ মিডিয়াম প্রাইভেট স্কুলে ট্রেনিং নিয়ে শিক্ষকতার কাজ শুরু করি। স্কুলে কাজ করতে করতে D L ED টাও কমপ্লিট করি।5বছর কাজ করতে করতে হঠাৎ একজনের সাথে আমার ফেসবুকে র মাধ্যমে যোগাযোগ হয়। তখন দুজনে ফোনের মাধ্যমে ভালোবাসাই আবদ্ধ হই। বাড়িতে বাবা দাদা মাকে জানাই।তখন তারা বলে যে আগে ডিভোর্স টা কমপ্লিট করে যেন আমারা বিয়ে টা করি।এর পর ডিভোর্স করে আমরা বিয়ে করি। আমার হাসবেন্ড পেশায় পুরোহিত ও এসট্রোলজার।তারও আগের পক্ষের একটি কন্যা সন্তান আছে। আর মা আছেন কিন্তু দূরে থাকেন।আমারা স্কুলের কাছাকাছি একটা ভারা বাড়ি তে থাকতাম। বিয়ের চারবছরের মাথাই আমি আবার কনসিভ করি।তখন অগত্যা আমাকে আমার চাকরি ছাড়তে হয়।ছয় বছর কাজ করার পর খুব খারাপ লাগছিলো।যদিও কিছু করার ছিলো না। শাশুড়ি মা বললেন নিজের বাড়ি তে চলে আসো।এটাই তোমার বাড়ি ।তারপর ভাড়া বাড়ি ছেড়ে বাবা মা দাদা কোচবিহার কে ছেড়ে দুই মেয়ে আর স্বামী র চলে এলাম জলপাইগুড়ি তে। এবার আমার এখানে এসে কন্যা সন্তান হলো। তাকে পেয়ে শাশুড়ি ও আত্মীয় স্বজন রা সবাই খুব খুশি ।আমার এখন তিনটি মেয়ে । তারা আমার রত্ন।মার স্বামী ও ভীষন খুশি ।আমার ছোট মেয়ে এখন দেড় বছর বয়স ।ছোট মেয়ে কে সময় দিতে গিয়ে আগের শিক্ষকতা র সমস্ত কথা সব ভুলে গেলাম। এখন মেয়ে বড় হতে চলছে তাই ভাবছি আবার কিছু করবো।আর একটু বড় হলেও আমি আবার স্বাধীন। তবে ঘরে শুধু বসে সংসার আর বাচ্চা সামলাচ্ছিনা সাথে সোশাল মিডিয়া তে একটি চ্যানেল খুলছি । চক্রবর্তী পরিবার নামে। সেটাকে এখন প্রাধান্য দিচ্ছি। বর্তমানে আমি ভীষন শুখি।কারন আমার মনের মতো মানুষ পেয়েছি। সুন্দর একটি পরিবার পেয়েছি। আমি গর্বিত । এই হলো আমার গল্প।

Hi im a social media influencer,have struggled a lot after marriage bt today here im at this level wt all my hardwrk

https://www.indiastoryproject.com/pad-woman-of-chandauli/admin/stories/

Qhttps://www.plattershare.com/article/how-shalini-lall-is-changing-the-lucknow-food-scene-by-enabling-thousands-of-women-home-chefs/

I have started my journey pf teaching two years back. I have worked on a todler who doesn't like to read at all. After 1 year of hardwork, my first student, who is a todler, got admission in his dream school in class 1.

I am student and housewife makes beautiful paintings and food

A single working mother to an ADHD and autistic special child! A human being who has been fighting religious norms and beliefs to ensure her child gets his basic rights!